Slider 1 Slider 2 Slider 3 Slider 4

বল্টুর সাইকেল চুরি

বল্টু ঢাকার এক চায়ের স্টলে চা খেতে গেছেন।
 বল্টু তার সাইকেলটি বাহিরে রেখে চা খাচ্ছিলেন।
 দোকানের মালিক আবার সাইকেল চোরাচক্রের সাথে যুক্ত।
 দোকানদার সাইকেলটি সরিয়ে ফেললেন।
 চা পান শেষে সাইকেলের মালিক বল্টু বেজায় রেগে গেলেন।
 বল্টু দোকানের মালিককে শাসালেন
 - "অবিলম্বে আমার সাইকেল ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা কর
, নইলে
চট্টগ্রামে যা করেছিলাম এখানেও তা-ই করব"
 তার তর্জন-গর্জনে ভীতু হয়ে দোকানদার চোরদের কাছ
 থেকে সাইকেলটি নিয়ে তাকে ফেরত দিলেন। উপস্থিত
 উত্সুক জনতা জানতে চাইল চট্টগ্রামে তিনি সাইকেল হারিয়ে
 কী করেছিলেন? বল্টু গম্ভীর হয়ে জবাব দিলেন-
" কী আর করব? সাইকেল না পেয়ে হেটেই বাড়িতে গিয়েছিলাম।
 দোকানদার Shockzzzzz বল্টু Rockzzzzz

হা হা হা বল্টুরে কেউ পানিতে চুবাও না কেরে....

বুড়ো আঙুল!

বুড়ো আঙুল!

ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

"মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি?" আব্দার ধরলো সে।

তিন নম্বর।

তিন নম্বর।

দুই নান গেছে কাঁচাবাজারে সব্জি কিনতে। ঘুরে ঘুরে এটা দেখে সেটা শুঁকে কিছুতেই পছন্দের সাইজের মুলা কিনতে পারলো না তারা। শেষমেশ তারা শসাঅলার কাছ থেকে দুটো শসা কিনলো।

শসাঅলা একগাল হেসে বললো, "নেন সিস্টার, এই যে আরেকটা। আজকে আমার ইস্পিশাল বিক্রি, দুইটা কিনলে একটা ফ্রি।"

কাঠবিড়ালি....

কাঠবিড়ালি....

বনের রাজা টারজান তিরিশ বছর ধরে জঙ্গলে বাস করছে, সেখানে নানারকম পশুপাখি থাকলেও কোন মানুষ নেই। উদ্ভাবনী মস্তিষ্কের অধিকারী টারজান তাই বিভিন্ন গাছের গায়ে ফুটো করে নিয়েছে, প্রথম রিপুকে মোকাবেলা করার জন্যে।

মহিলা সাংবাদিক জেন একদিন জঙ্গলে গিয়ে দেখলো, টারজান মহা উল্লাসে একটি গাছের সাথে প্রেম করে চলছে।

কন্ট্যাক্ট লেন্স!

কন্ট্যাক্ট লেন্স!

রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি।

ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’

শিক্ষকের ওয়াদা

শিক্ষকের ওয়াদা

শিক্ষকঃ তোমরা ওয়াদা কর যে, কখনোও সিগারেট পান করবে না।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার পান করবো না।

শিক্ষকঃ মেয়েদের পিছে পিছে ঘুরবেনা।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার ঘুরবো না।

শিক্ষকঃ ওদের কখনোও ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররাঃ ওকে স্যার, ডিস্টার্ব করবো না।

শিক্ষকঃ দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররাঃ অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়ে আর করবইবা কি !!!

এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো

 এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো

ডাক্তারঃ ভয়ের কিছু নেই। চট করে করে আপনার দাঁতটা তুলে নিব।
রোগীঃ না না ডাক্তার সাহেব, আমার ভয় করছে। প্লিজ ডাক্তার সাহেব, আমি জন্ত্রনায় মারাই যাব, বড্ড ভয় করছে।
ডাক্তারঃ ঠিক আছে, আপনি খানিকটা ক্যান্ডি খেয়ে নিন। দেখবেন সাহস বেড়ে গেছে।
রোগীঃ ক্যান্ডি খেয়ে নিলো।
ডাক্তারঃ কি এখন সাহস বেড়েছে তো?
রোগীঃ নিশ্চয়ই বেড়েছে, এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে? দাতে হাত লাগাবেন তো এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো !!!
Copyright © 2013 বাংলা দারুন হাসির জোকস and Blogger Themes.